NOT KNOWN DETAILS ABOUT ফিলিস্তিন

Not known Details About ফিলিস্তিন

Not known Details About ফিলিস্তিন

Blog Article

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার মেয়াদের শেষের দিকটা বেশ বিতর্কে ঘেরা ছিল। মূলত যেভাবে তিনি কোভিড মহামারির সময়কালকে সামলেছেন, তা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠেছিল।

সেই সাথে তার 'রিমেইন ইন মেক্সিকো' বা 'মেক্সিকোতেই থাকো' নীতি তিনি পুনরায় কার্যকর করার ঘোষণা দিয়েছেন। সীমান্ত এলাকায় আরো সৈনিক ও জনবল পাঠানো হবে বলেও তিনি ঘোষণা দিয়েছেন।

 ট্রাম্পকে শপথবাক্য পাঠ করাচ্ছেন প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫

. আমি যদি কোন ভুল করি, আমি চেষ্টা করবো সেই ভুল শোধরানোর জন্য। আমার ভুল সংশোধনের জন্য আমি কখনও ঈশ্বরের শরণাপন্ন হই না"।[৩৪৭]

ট্রাম্পের ব্যক্তিগত জীবন বরাবরই ব্যাপকভাবে প্রচারের আলোয় থেকে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুও হয়ে উঠেছে।

৪ রাষ্টপতি হিসেবে প্রথম মেয়াদকাল (২০১৭-২০২১) ৪.১ প্রাথমিক পদক্ষেপ

ট্রাম্পের অভিযোগগুলি রাজ্য নির্বাচন কর্মকর্তাদের দ্বারাও খণ্ডন করা হয়,[২৪০] এবং সুপ্রিম কোর্ট বাইডেনের জয়ী চার রাজ্যের ফলাফল বাতিলের আবেদন শুনতে অস্বীকার করে।[২৪১] ট্রাম্প ফলাফল উলটাতে রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগ করেন, রিপাবলিকান স্থানীয় ও রাজ্য কর্মকর্তাদের,[২৪২] রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের,[২৪৩] জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট,[২৪৪] এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পেন্সকে[২৪৫] লক্ষ্য করে ইলেক্টর প্রতিস্থাপন, জর্জিয়া কর্মকর্তাদের ভোট "খুঁজে বের করতে" বা "পুনর্গণিত" ফল ঘোষণার অনুরোধের মতো পদক্ষেপ চাপ দেন।[২৪৩] নির্বাচন-পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে ট্রাম্প প্রকাশ্য কর্মকাণ্ড থেকে সরে যান।[২৪৬] তিনি প্রাথমিকভাবে বাইডেনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় সরকারি কর্মকর্তাদের সহযোগিতা বন্ধ করেন।[২৪৭][২৪৮] তিন সপ্তাহ পর জিএসএ-র প্রশাসক বাইডেনকে নির্বাচনের "স্পষ্ট বিজয়ী" ঘোষণা করে ট্রানজিশন সম্পদ বরাদ্দের অনুমতি দেন।[২৪৯] ট্রাম্প দাবি করেন তিনি জিএসএকে ট্রানজিশন প্রক্রিয়া শুরু করার পরামর্শ দিয়েছেন, তবে আনুষ্ঠানিকভাবে পরাজয় স্বীকার করেননি।[২৫০][২৫১] ২০ জানুয়ারি বাইডেনের শপথগ্রহণে ট্রাম্প উপস্থিত হননি।[২৫২]

ছবির ক্যাপশান, প্রথম ইভানা জেলনিকোভার সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প।

নভেম্বর ২০২০-এর নির্বাচনে বাইডেন বিজয়ী হন, ট্রাম্পের ৭৪.২ মিলিয়ন ভোট (৪৬.৮%) এর বিপরীতে তিনি ৮১.৩ মিলিয়ন ভোট (৫১.৩%) পান[২৩৩][২৩৪] এবং ইলেক্টোরাল ভোটে বাইডেন ৩০৬ বনাম ট্রাম্পের ২৩২ ভোট লাভ করেন।[২৩৫] ইলেক্টোরাল কলেজ ১৪ ডিসেম্বর বাইডেনের জয় দাপ্তরিকভাবে অনুমোদন করে।[২৩৫] নির্বাচনের পরদিন সকালে ফলাফল জানার আগেই ট্রাম্প নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।[২৩৬] কয়েক দিন পর বাইডেনের জয় নিশ্চিত হলে ট্রাম্প প্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ তোলেন।[২৩৭] নির্বাচনী ফল উল্টানোর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ট্রাম্প ও তার মিত্ররা ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে অসংখ্য মামলা দায়ের করেন, যেগুলো যুক্তি ও আইনি ভিত্তির অভাবে রাজ্য ও ফেডারেল কোর্টের কমপক্ষে ৮৬ জন বিচারক খারিজ করেন।[২৩৮][২৩৯]

মার্কিন ইতিহাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প একমাত্র রাষ্ট্রপতি, যিনি দুইবার অভিশংসিত হন।[৮০] ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কি-কে জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেনের বিরুদ্ধে চাপ দেওয়ার ফোনালাপ ফাঁস হলে ২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর তিনি প্রথমবার ২৩০-১৯৭ ভোটে অভিশংসিত হন। সে সময় রিপাবলিকান পার্টির কোন আইনপ্রণেতা তাকে অভিশংসনের পক্ষে ভোট দেননি। বরঞ্চ ডেমোক্রেটিক পার্টির আইনপ্রণেতা জেফ ভ্যান ড্রু (যিনি পরবর্তীতে রিপাবলিকান পার্টির সদস্য হন), জ্যারেড গোল্ডেন ও কলিন পিটারসেন এর বিরোধিতা করেন। তবে সিনেটর মিট রমনি তাকে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করেন। তবে ২০২১ সালের ১৩ জানুয়ারি দ্বিতীয় বার ট্রাম্পের সমর্থকরা ক্যাপিটল ভবনে হামলা করলে অভিশংসন প্রস্তাবের উপর ভোট আয়োজিত হয়। ১০ জন রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা ট্রাম্পকে অভিশংসনের পক্ষে ভোট (২৩২-১৯৭) দেন। এরা হলেন- জন কাটকো, টম রাইস, পিটার মেহিয়ার, ফ্রেড আপটন, bdjobs লিজ চেনি (সাবেক উপরাষ্ট্রপতি ডিক চেনির মেয়ে ও তৃতীয় শীর্ষ রিপাবলিকান প্রতিনিধি পরিষদ সদস্য), ডেভিড ভালাদাও, অ্যাডাম কিনজিঙ্গার, অ্যান্থনি গঞ্জালেস, ড্যান নিউহাউস ও জাইমে হেরেরা বিউটলার। কোনো ডেমোক্রেট news 24/7 আইনপ্রণেতাই এর বিরোধিতা করেননি। [৮১]

সরেজমিন দিনাজপুর: ভবেশ রায়ের মৃত্যুর আগে তিনঘণ্টায় যা যা ঘটেছিল

শপথ গ্রহণের দিনটিকে, ২০শে জানুয়ারি ২০২৫কে তিনি 'মুক্তির দিন' বলে বর্ণনা করেন।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা

পেনসিলভানিয়ার নির্বাচনি প্রচারাভিযানে হামলায় প্রাণে বেঁচে যাওয়ার পর সেপ্টেম্বর মাসে তাকে আবারও হত্যার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ।

Report this page